0 0
0
No products in the cart.

Welcome to Anondo Mela!

11 Products found

View

হলুদের গুঁড়া (২০০ গ্রাম)
-17%
হলুদের গুঁড়া (২০০ গ্রাম)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
আসুন জেনে নেই পাহাড়ি হলুদের কিছু উপকারিতাঃ
ক) হলুদ চর্বি কমাতে সাহায্য করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
গ) হলুদের বৈশিষ্ট্য বাত এবং ফোলানো বাত এর জন্য একটি প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
ঘ) কাঁটা এবং পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায় ও তাড়াতাড়ি ব্যথা এবং দাগের উপশম ঘটে। কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক।
ঙ) টিউমার হওয়া বন্ধ ও নতুন রক্ত উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
Bhuiyan Shop থেকে খাগড়াছড়ির সেরা হলুদ গুঁড়া ঘরে বসেই অর্ডার করতে

৳95.00 ৳115.00

Add to cart
মরিচের গুঁড়া (২০০ গ্রাম)
-9%
মরিচের গুঁড়া (২০০ গ্রাম)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
যারা ঝাল কম খান তারা এই মরিচ কেনার জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন। হাটহাজারীর মিষ্টি মরিচের খ্যাতি এখন দেশ ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে বিদেশেও। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে হাটহাজারীর ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি মরিচ। দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর অববাহিকায় চাষ হয় এই মরিচ, তাই এই মরিচ ‘হালদা মরিচ’ নামে পরিচিত। এই হালদা মরিচের বিশেষ গুণ হলো এটি হালকা মিষ্টি।
আর এখন অনলাইনেই পাচ্ছেন হাটহাজারীর মিষ্টি মরিচ গুঁড়া ঘরে বসেই..

৳100.00 ৳110.00

Add to cart
ধনিয়ার গুঁড়া (২০০ গ্রাম)
-10%
ধনিয়ার গুঁড়া (২০০ গ্রাম)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
দিনাজপুরের ধনিয়ার গুঁড়া
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ধনিয়া দারুণ উপকারী। একইসঙ্গে পেটের সমস্যা কমাতেও ধনিয়া অবদান রাখে। তরকারি, সালাদ, স্যুপ ইত্যাদি সব কিছুতেই ব্যবহার করা হয় ধনে বীজ। এটি মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এর কিছু ঔষধি গুনাগুণও আছে। এটি পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে ও ভিটামিন সি, ফলিক এসিড, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের উৎস বলেই অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার নিরাময় করতে পারে।

৳90.00 ৳100.00

Add to cart
জিরার গুঁড়া (২০০ গ্রাম)
-10%
জিরার গুঁড়া (২০০ গ্রাম)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
দিনাজপুরের জিরার গুঁড়া
মশলা হিসেবে জিরা সুপরিচিত। খাবারকে সুস্বাদু ও সুগন্ধি করতে জিরার জুড়ি নেই। আমরা প্রতিদিন যত ধরনের খাবারের আইটেম তৈরি করি, তরকারি রান্না করি তার প্রায় প্রতিটিতে খাবারের মান দুর্দান্ত করার লক্ষ্যে রান্নায় জিরা গুঁড়ার ব্যবহার করতে হয়। এটি ছাড়া কোনো তরকারি সম্পর্কে ভাবা-ই যায়না।
এছাড়াও জিরার কিছু গুণ আছে। জিরা ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এটি শরীরের ক্ষতিকর চর্বি ও অস্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ওজন কমাতে সহায়তা করে। আমরা আপনার প্রতিদিনের খাওয়ার জন্য আপনাকে সম্পূর্ণ তাজা এবং শীর্ষ

৳165.00 ৳185.00

Add to cart
🥥বিশুদ্ধ নারকেল তেল
-9%
🥥বিশুদ্ধ নারকেল তেল

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
নারকেল তেলের অনন্য সাত পুষ্টিগুন ব্যবহার কঠিন কিছু নয় নিয়মিত রান্নার পাশাপাশি মাখনের বিকল্প হিসেবে এই তেল ব্যবহার করতে পারেন। আর বাজারের ভেজিটেবল অয়েলের বিকল্প হিসেবেও এটা খাওয়া যেতে পারে।খাবারে নারকেল তেল ব্যবহার কঠিন কিছু নয় নিয়মিত রান্নার পাশাপাশি মাখনের বিকল্প হিসেবে এই তেল ব্যবহার করতে পারেন। আর বাজারের ভেজিটেবল অয়েলের বিকল্প হিসেবেও এটা খাওয়া যেতে পারে।
কেবল ত্বক আর চুলের যত্নেই নয় স্বাস্থ্যসম্মত খাবারদাবারেও দারুণ পুষ্টিগুণ যোগ করতে পারে নারকেল তেল। কেউ কেউ মনে করেন রান্নায় নারকেল তেল খুব একটা ভালো না এবং এই তেল খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়তে পারে! কিন্তু এটা ঠিক না। টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে নারকেল তেলের কিছু অনন্য পুষ্টিগুণের কথা জানিয়েছে।
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ
নারকেল তেলের অন্যতম স্বাস্থ্য সুবিধা হল এটা ‘ব্লাড সুগার’ বা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। বিশেষত যাঁদের ডায়াবেটিস আছে এবং যাঁরা রক্তে শর্করার উচ্চমাত্রা সংক্রান্ত জটিলতায় ভুগছেন—তাঁদের জন্য প্রাত্যহিক খাবারদাবারে পরিমিত মাত্রার নারকেল তেল খুবই উপকারী।

৳950.00 ৳1,050.00

Add to cart
দেশি কালোজিরার তেল (১ লিটার)
-7%
দেশি কালোজিরার তেল (১ লিটার)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)

হাজারো ঔষধি গুন সমৃদ্ধ কালোজিরা আদিকাল থেকেই বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
কালোজিরায় রয়েছে অ্যামাইনো এসিড, ভিটামিন, নাইজেলোন, অ্যামিনো অ্যাসিড, স্যাপোনিন, শর্করা, আমিষ, ফ্যাটি এসিড, সিস্টিন,
মিথিওনিন ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি ১, ভিটামিন-বি ২, নিয়াসিন, প্রোটিন,
ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো লিনোলেনিক, ওলিক অ্যাসিড, ইত্যাদি প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান।
রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, দস্তা, ম্যাগনেসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্যকারী কালোজিরার রয়েছে নানা ধরনের ঔষধি গুণাগুণ গুরুত্বপূর্ণ কিছু গুনাগুন তুলে ধরা হলো।
কালোজিরায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকায়, প্রদাহ, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করার ক্ষমতাসহ লিভারকে সুরক্ষিত করতে সহায়তা করে।
কালোজিরা রাসায়নিকের বিষাক্ততা কমাতে পারে। লিভার ও কিডনিকে ক্ষতির হাত থেকে সুরক্ষা দেয়।
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি যে রোগটি দেখা যায় তা হলো ডায়াবেটিস। কালোজিরার তেল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।
প্রতিদিন সকালে এক কাপ রঙ চায়ের সঙ্গে আধা চা চামচ তেল মিশিয়ে পান করুন। উপকার পাবেন ইনশাআল্লাহ।
লেবুর রস ও কালোজিরা তেলের মিশ্রণ ব্যবহার ত্বকের অনেক সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্ত রাখবে।
দিনে কয়েকবার ব্যবহারে ত্বকে ব্রণ ও দাগ উঠে যাবে ইনশাআল্লাহ।

৳1,850.00 ৳2,000.00

Add to cart
দেশি মাঘী সরিষার তেল (৫ লিটার)
-13%
দেশি মাঘী সরিষার তেল (৫ লিটার)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল। সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার তেল উদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। এ ছাড়া একই প্রক্রিয়ায় ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সর্বজনীনভাবে সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল।
সরিষাবীজ থেকে তৈরি হয় সরিষার তেল। এটি গাঢ় হলুদ বর্ণের এবং বাদামের মতো সামান্য কটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাসযুক্ত তেল। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। বিভিন্ন ভোজ্য তেলের ওপর করা একটি তুলনামূলক সমীক্ষায় দেখা যায়, সরিষার তেল ৭০ শতাংশ হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।
এ ছাড়া সরিষা তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার দৃঢ় সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।
 

৳1,250.00 ৳1,450.00

Add to cart
সরিষার তেল কাঠের ঘানির (১ লিটার)
-10%
সরিষার তেল কাঠের ঘানির (১ লিটার)

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
সরিষার তেল আমাদের ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই তেল। সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। সরিষার তেল উদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। এ ছাড়া একই প্রক্রিয়ায় ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সর্বজনীনভাবে সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল।
সরিষাবীজ থেকে তৈরি হয় সরিষার তেল। এটি গাঢ় হলুদ বর্ণের এবং বাদামের মতো সামান্য কটু স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাসযুক্ত তেল। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। বিভিন্ন ভোজ্য তেলের ওপর করা একটি তুলনামূলক সমীক্ষায় দেখা যায়, সরিষার তেল ৭০ শতাংশ হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।
এ ছাড়া সরিষা তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার দৃঢ় সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।

৳250.00 ৳280.00

Add to cart
⏳সরের ঘিঃ১ কেজি
-10%
⏳সরের ঘিঃ১ কেজি

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)

সরের ঘি এর উপকারিতাঃ

✅ হাড়ের জন্য: ঘিয়ের ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজে লাগে ভিটামিন ‘কে।” বলেন চ্যাডউইক। ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।

✅ চুল পড়া প্রতিরোধ করে: খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম, উজ্জ্বল করতে উপকারী।

✅ উপকারি কোলস্টেরল: কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর।ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল। ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে।যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।

✅ স্মৃতিশক্তি বাড়ায় : নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি-এর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রাকাশিত বেশ কিছু গবেষমায় দেখা গেছে এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৳1,650.00 ৳1,850.00

Add to cart
গুলের মিঠা/গুলের গুড়
-5%
গুলের মিঠা/গুলের গুড়

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
গুলের মিঠা/গুলের গুড়☘️☘️অনেকে ডায়বেটিস গুড় বলে থাকেন।
সুস্বাদু মিষ্টি গুড় গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্য। আমাদের দেশে মূলত আখ, খেজুর ও তালের রস থেকে গুড় হয় বলেই আমরা জানি।
এর বাইরে শতবছর ধরে আরো এক ধরনের গাছ থেকে হচ্ছে রস ও সুস্বাদু গুড়। গাছটির নাম গোলপাতা।
শুধু সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ অঞ্চলেই এ গাছ জন্মে। সুন্দরবন অধ্যুষিত এলাকায় গোলপাতা ঘরের ছাউনির অন্যতম উপকরণ।
সেই গাছ থেকে পাওয়া রসের গুড় যেমন সুস্বাদু তেমন স্বাস্থ্যকর।
বরিশাল বিভাগের দক্ষিণের জেলার পটুয়াখালী।
সুন্দরবনঘেঁষা এ জেলার উপকূলীয় উপজেলা কলাপাড়া, যেখানে খাল, নদ-নদীতে নোনা পানির আধিক্য বেশি। ফলে প্রকৃতির নিয়ম ছাড়া এখানে জীববৈচিত্র্যে তেমন একটা পরিবর্তন ঘটে না। এখানাকার নদী ও খালের তীর, এমনকী কৃষিজমির অভ্যন্তরের খালেও বছরের পর বছর ধরে জন্মে চলেছে গোলপাতা গাছ। অনেক জায়গায় এতে ঘন গাছ জন্মেছে যে সেখানে গোলপাতা গাছের বাগানে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবনের গণ্ডি ছাড়িয়ে তাই আশপাশের জেলা বা উপজেলার লবণাক্ত মাটিতে তাই জন্মাচ্ছে এ গাছ।
স্থানীয়রা বলছে, প্রাকৃতিক নোনা পানিতে জন্মানো এ গোলপাতা গাছের পাতা-কাণ্ড সবই নোনা। তবে এ গাছের সুস্বাদু ও মিস্টি রস দিয়ে এ অঞ্চলে শত বছর আগ থেকে তৈরি হয় স্বাস্থ্যসম্মত গুড়, যা খেলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা যেমন থাকে না, তেমনি রোগ প্রতিরোধের সঙ্গে সঙ্গে এই গুড় বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। তবে বিষয়টি জানে না দেশের অধিকাংশ মানুষ।
যথাযথ সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা পেলে গোলপাতার সঙ্গে সঙ্গে এ গাছের রস দিয়ে তৈরি গুড় স্বাস্থ্যসম্মত ও লাভজনক পণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে বলে দাবি চাষিদের।
গোলবাগান বা বহরের মালিক নিখিল চন্দ্র হালদার জানান, আষাঢ় মাসে গোল গাছের ডগা বা ডাণ্ডিতে হয় গাবনা ফল। পৌষ মাসে ফলসহ স্থানীয় বিভিন্ন নিয়মে ডগা বা ডাণ্ডি দেওয়া হয় নুইয়ে। তবে ওইসময় ডাণ্ডিটি মানুষের পায়ের আলতো লাথি দিয়ে দক্ষতার দোয়ানো বা মেসেজ করে দেওয়া হয়, রসে ভার করার জন্য। প্রায় দুই সপ্তাহ এটা করার পর ডগার মাথা থেকে গাবনা ফলের থোকাটি ধারালো দা দিয়ে কেটে ফেলা হয়। আর কাটা অংশ প্রাকৃতিক নিয়মে তিনদিন শুকিয়ে নেওয়ার পর কয়েকদিন সকাল-বিকেল দুই বেলা আবারো পাতলা করে কাটা হয়।

৳330.00 ৳350.00

Add to cart
আখের ব্রাউন চিনি
-18%
আখের ব্রাউন চিনি

Sold by: Bhuiyan Shop

(0)
✅✅লাল চিনি খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা
১) প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লাল চিনি খেলে হাড় শক্তপোক্ত হয়। সেই সঙ্গে দাঁতের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কাও দূর হয়।
২) আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
৩) লিভার সুস্থ রাখে।
৪) জন্ডিসের প্রকোপ কমায়।
৫) কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করে।
৬) আখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
৭) শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
৮) শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে।
🔰🔰কিন্তু লাল চিনি রিফাইন বা পরিশোধন করতে গিয়ে ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, এনজাইম এবং অন্যান্য উপকারী পুষ্টি উপাদান দূর হয়ে যায়। চিনি পরিশোধন করতে ব্যবহার করা হয় সালফার এবং হাড়ের গুঁড়ো।
🔰🔰সাদা চিনি বা রিফাইন করা চিনি যে শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর সে সম্পর্কে মার্কিন গবেষক ড. উইলিয়াম কোডা মার্টিন এক গবেষণাপত্র বের করেছিলেন। ড. উইলিয়াম কোডা মার্টিন গবেষণাপত্রে বলেন-
🔰🔰চিনি রিফাইন করে সাদা করার জন্য চিনির সঙ্গে যুক্ত প্রাকৃতিক ভিটামিন ও মিনারেল সরিয়ে শুধু কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা রাখা হয়। কিন্তু শুধু কার্বোহাইড্রেট শরীর গ্রহণ করতে পারে না। মিনারেল ও ভিটামিনবিহীন কার্বোহাইড্রেট দেহের মধ্যে টক্সিক মেটাবোলাইট সৃষ্টি করে। এতে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতঙ্গের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ফলে কোষ অক্সিজেন পায় না এবং অনেক কোষ মারা যায়।
🔰🔰ড. উইলিয়াম কোডা মার্টিন গবেষণালব্ধ ফলাফল দিয়ে প্রমাণ করে, রিফাইন করা চিনি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। হার্ট ও কিডনি ধীরে ধীরে কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং ব্রেনের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।
🔰🔰অনেকগুলো অপকারী বা বিধ্বংসী দিক থাকার কারণেই ড. উইলিয়াম কোডা মার্টিন সাদা চিনিকে ‘বিষ’ বলেছেন। তাই সাদা চিনি বাদ দিয়ে তিনি রাল চিনি খাওয়ার উপর জোর দিয়েছেন।

৳180.00 ৳220.00

Add to cart