SKU: মাটির টব
হাসিমুখের ৫ম শ্রেনী থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীদের নিয়মিত পড়ালেখার পাশাপাশি আর্ট এবং কারুশিল্পর এর উপর নিয়মিত প্রশিক্ষন প্রদান করা হয় যা এই ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরী হতে সাহায্য করবে। প্রশিক্ষণের ফলশ্রুতিতে এই কিশোর বয়স থেকেই তারা তুলির আচড়ে রাঙিয়ে তুলছে ক্যানভাস,সাজিয়ে তুলছে মাটির তৈরী টব,ফ্লাওয়ার ভাস।
প্রোডাক্টকোয়ালিটি, রঙের ব্যবহার শিখিয়ে তাদের এই কাজে আরও আগ্রহী করার জন্য আমরা বানিজ্যিক ভাবে তাদের হাতের তৈরি পন্য বিক্রয় করব যার একটা অংশ আমাদের বাচ্চাদের অনুপ্রেরণামুলক খাতে ব্যয় করা হবে যাতে তারা তাদের নিজেদের হাত খরচ নিজেরাই বহন করতে পারে এবং অপর অংশ উন্নয়নমুলক কাজ যেমন তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টিকর খাবার ও প্রশিক্ষণ খাতেব্যয়করা হবে। শুধুমাত্র তাই নয় আমরা পরিবেশ এর কথা মাথায় রেখে ফেলে দেয়া প্লাস্টিক পণ্য থেকে রিসাইকেল প্রোডাক্ট তৈরি করছি যা আমাদের পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আপনারাও একটি পন্য ক্রয়ের মাধ্যমে হাসিমুখের বাচ্চাদের পাশে দাড়িয়ে তাদের ভবিষ্যত আলোকিত করনের প্রয়াসে অংশীদার হতে পারেন ।
হাসিমুখের পঞ্চম শ্রেনী থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে শিক্ষাপ্রদানের পাশাপাশি নিয়মিত আর্ট এবং কারুশিল্পর এর উপর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয় যাএই ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতে দক্ষ জনশক্তি হিসেবেতৈরী হতে সাহায্য করবে।তারাএই প্রশিক্ষণের মাধমে তৈরি করছে ফুলদানী,গহনা,ক্লে-মিরর,চটের ব্যাগ্, টোট ব্যাগ ,মাটীর রঙ্গিনটব,চটের টিস্যু বক্স,ডরবেল,ওয়াল হাঙ্গের,পেন হোল্ডার ,আর নানা পণ্য যা আমরা বিভিন্ন মেলাতে প্রদর্শন করে বিক্রি করতে সক্ষম হচ্ছি।
প্রোডাক্টকোয়ালিটি , রঙের ব্যবহার শিখিয়ে তাদের এই কাজে আরও আগ্রহী করার জন্য আমরা বানিজ্যিক ভাবে তাদের হাতের তৈরি পন্য বিক্রয় করব যার একটা অংশ আমাদের বাচ্চাদের অনুপ্রেরণামুলক খাতে ব্যয় করা হবে যাতে তারা তাদের নিজেদের হাত খরচ নিজেরাই বহন করতে পারে এবং অপর অংশ উন্নয়নমুলক কাজ যেমন তাদের শিক্ষা , স্বাস্থ্য , পুষ্টিকর খাবার ও প্রশিক্ষণ খাতেব্যয়করা হবে। শুধুমাত্র তাই নয় আমরা পরিবেশ এর কথা মাথায় রেখে ফেলে দেয়া প্লাস্টিক পণ্য থেকে রিসাইকেল প্রোডাক্ট তৈরি করছি যা আমাদের পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আপনারাও একটি পন্য ক্রয়ের মাধ্যমে হাসিমুখের বাচ্চাদের পাশে দাড়িয়ে তাদের ভবিষ্যত আলোকিত করনের প্রয়াসে অংশীদার হতে পারেন।