বিক্রেতা : রঁসুই ঘরের থলে
এভেইল্যাবল স্টক: 0
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ মিক্সড ছাতু। এতে রয়েছে গম, যব,ভুট্টা, চাল, বাদাম, তিল সম্বন্বয়।
আজকাল অনেক নারীরাই কর্মজীবী। সকালে ঘুম থেকে তাড়াহুড়া বেধে যায় সকালের নাস্তা তৈরি করতে। তাই এমন একটি চট জলদি নাস্তা যদি ঘরে থাকে যেটা ছোট, বড় সবাই মজা করে খেতে পারবে আর সেটা যদি হয় পুষ্টিকর তাহলে কর্মজীবনে কিছু টেনশন মুক্ত হওয়া যায়।
আমাদের মিক্সড ছাতুর উপকরণ হলো গম, যব, ভুট্টা, চাল, বাদাম ও তিল
মিক্সড ছাতুর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কিছু তথ্য:
ছাতুতে অনেক পুষ্টিগুণ বিদ্যমান থাকে।
১০০গ্রাম ছাতুতে ২০.৬শতাংশ প্রোটিন থাকে, ১.৩৫শতাংশ ফাইবার থাকে,৬৫.২শতাংশ কার্বোহাইড্রেট, ৭.২শতাংশ ফ্যাট এবং ৪০৬ ক্যালোরির শক্তি পাওয়া যায়। তাই বলা যায় ছাতু একটি পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার।
ছাতুর উপকারিতা:
👉শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে।
👉উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিক ও ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক রাখে এবং ব্লাড সিগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
👉ত্বক ও চুলের জন্যেও ভাল কারন এটি খাওয়ার ফলে অক্সিজেনের পরিমান বেড়ে শরীরে এন্টিঅক্সিডেন্ট উৎপন্ন হয়।
👉এটি সহজেই হজম হয়,শক্তি ও পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
👉মেয়েদের পিরিয়ডের সময় অনেকের শরীরে পুষ্টিকর ঘাটতি হয় ছাতু খেতে পারলে পুষ্টির অভাব দূর হয় কারন ছাতুতে প্রচুর পরিমানে খনিজ, ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান থাকে।
👉ছাতু খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে, শরীরের জালা-পোড়া কমায়, ক্লান্তিভাব দূর করে, প্রচুর শক্তি পাওয়া যায় এবং শরীরের সাথে মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
সকালের বা বিকালে মিক্স ছাতু খেতে পারেন। প্রয়োজন মতো ছাতু বাটিতে নিয়ে পরিমানমত দুধ, চিনি/ গুঁড় বা যে কোন মৌসুমী ফল মিশিয়ে খেতে পারেন সবাই।